1. altafbabu1@gmail.com : news :
  2. altafbabu1@gmail.com : Satkhira Times : Satkhira Times
October 3, 2023, 9:34 am
Title :
যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশে গণতন্ত্র অব্যাহত রাখতে হবে : প্রধানমন্ত্রী ‘মায়ের কান্না’র আর্তনাদ কেন তাদের কানে পৌঁছে না : তথ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন সাতক্ষীরায় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের প্রস্তুতিসভা ধুলিহর ৮নং ওয়ার্ড আ.লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন শহরের বিভিন্ন স্থানে এমপি রবির প্রচষ্টায় উন্নয়ন তথ্য সম্বলিত লিফলেট বিতরণ পলাশপোলে আ.লীগ সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় নারী নেত্রীবৃন্দের উঠান বৈঠক ভাতশালা সম্মিলনী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগে দূর্নীতি-অনিয়মের  অভিযোগে তদন্ত কলারোয়ায় প্রয়াত মনোরঞ্জন সাহার সহধর্মিনী নিলীমা সাহার পরলোক গমন হাসিমুখ-সেঞ্চুরি সাতক্ষীরার গাছের চারা পেয়ে বেজায় খুশি হাজারো শিক্ষার্থী, মুসুল্লি ও পথচারী সাতক্ষীরায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহের উদ্বোধন

বঙ্গবন্ধুর ভাষণ অনুপ্রেরণার অফুরন্ত উৎস

  • আপডেট সময় Sunday, March 6, 2022

১৯৪৭ সালে স্বাধিকারের যে বীজ রোপিত হয়েছিল, তার সুষ্ঠু পরিস্ফুটনের তীব্র একটা আর্তনাদ তাড়া করে ফিরে ২৩ বছর ধরে। অবশেষে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ছিল দীর্ঘ সময়ের অনিবার্য পরিণতি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বলিষ্ঠ কণ্ঠে ঘোষণার মাধ্যমেই সূচিত হলো স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন।

এ দিন ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) প্রথিত হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতার বীজ, যার পূর্ণতা পায় ২৬ মার্চ। আর রোপিত বীজের সফল পরাগায়ন হয় একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর।

আওয়ামী লীগের রাজনীতি ছিল দেশমাতৃকার স্বকীয় পরিচয় আদায় ও মুখ ফুটে কথা বলার অধিকার আদায়ের রাজনীতি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের অধিকার আদায়ের প্রতিভ‚ হয়ে উঠে আওয়ামী লীগ। বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে সামনে এগিয়ে চলে দলটি।

দলের নেতাকর্মীরা মাটি ও মানুষের রাজনীতির মূর্ত প্রতীক হয়ে চষে বেড়ায় দেশের কেন্দ্র থেকে প্রান্ত, সীমানার প্রতিটি পাড়ায় পাড়ায়। এর ফলে জনগণের স্বতঃস্ফ‚র্ত রায় মেলে সত্তরের নির্বাচনে। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ রেকর্ড গড়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় বিজয়ী হয়। কিন্তু সে সময় জনপ্রিয় এই দলটিকে সরকার গঠন করতে দেয়া হয়নি। কারণ, গণমানুষের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন।

নির্বাচনে বিজয়ী দল আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসতে না দেয়ার মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে কোণঠাসা করার লক্ষ্যে ষড়যন্ত্র করা হয়। পাকিস্তানের সামরিক শাসকগোষ্ঠী এই দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে বিলম্ব করতে শুরু করে। প্রকৃতপক্ষে তাদের উদ্দেশ্য ছিল, যে কোনোভাবে ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তানিদের হাতে কুক্ষিগত করে রাখা।

৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তার ঠিক দুদিন আগে ১ মার্চ ইয়াহিয়া খান আকস্মিক এক বেতার ভাষণে পূর্বনির্ধারিত সেই অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেন। এই সংবাদে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ২ মার্চ ঢাকায় এবং ৩ মার্চ সারা দেশে একযোগে হরতাল পালিত হয়। তিনি ৩ মার্চ পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় সমগ্র পূর্ব বাংলায় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

পাকিস্তানি শাসন আর শোষণে জনমানবে অসন্তোষ ছিল চরমে। এর পর আবার নির্বাচনে জয়ের পরও ক্ষমতা হস্তান্তর করা হলো না। আবার জাতীয় পরিষদের অধিবেশনও স্থগিত করা হলো। বাঙালি জাতির ক্ষোভ মাত্রা ছড়িয়ে গেল। চিরদিনের ভদ্র বাঙালি জাতি নীরব থাকতে পারল না।

খবর ছড়িয়ে পড়তে দেরি হয়, কিন্তু প্রতিবাদে উত্তাল হতে সময় নেয়নি সে সময়ের বাংলাদেশ। জাগ্রত জনতা ছিল অপ্রতিরোধ্য। পরিস্থিতি এতটাই উত্তাল আর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় যে, পাকিস্তানি সরকার ভয় পেয়ে যায়। সব ধরনের সভা-সমাবেশে বাধা তৈরি করা হয়।

পুলিশ ব্যাপকভাবে ধরপাকড় শুরু করে। গুলি করে, আহত করে প্রতিবাদকারীদের। এই কয়েক দিনে কয়েক হাজার বাঙালিকে আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়। প্রতিবাদ আরো তীব্রতর হয়। একটি প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয় অব্যাহত নির্যাতন আর আন্দোলন কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার লক্ষ্যে।

এই পটভূমিতেই ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় বিপুলসংখ্যক লোক একত্রিত হয়। পুরো ময়দান পরিণত হয় এক জনসমুদ্রে। সার্বিকভাবে সমগ্র জাতির উদ্দেশে বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণটি প্রদান করেন।

সারা দেশের লাখো জনতার উপস্থিতি দেখা গিয়েছিল সেদিনের রেসকোর্স ময়দানে। অধির আগ্রহে সবার অপেক্ষা, জনতার মঞ্চে কখন আসবেন কবি, রচিত হবে নতুন কবিতা। সেদিন এই উপস্থিত জনতা ছিল ক্ষুব্ধ, স্বাধীনতার ডাক শোনার আশায় উদ্দীপ্ত। আবার তারাই ছিল শান্ত-সংযতের মূর্ত প্রতীক। কিশোর থেকে শুরু করে বৃদ্ধ, তরুণী, বৃদ্ধা-সবারই কানখাড়া উপস্থিতি জানান দেয়, পাক সরকারের নির্লজ্জ জনপ্রিয়হীনতা। বঙ্গবন্ধু মঞ্চে আসার সঙ্গে সঙ্গে কোনো ঘোষণার দরকার হয়নি পরিস্থিতি শান্ত করার। সবাই শান্ত হয়ে যায়। পুরো সমাবেশস্থল জুড়ে নেমে আসে পিনপতন নীরবতা।

বঙ্গবন্ধু তাঁর বক্তব্য শুরু করেন হৃদয়ের গভীর থেকে ভালোবাসার সম্বোধন, ‘ভাইয়েরা আমার’ বলে। মাত্র ১৮ মিনিটের বিপ্লব স্পন্দিত কণ্ঠের তীর্যক, তীক্ষ্ণ, যুক্তিপূর্ণ, দিক নির্দেশনাপূর্ণ ও সারগর্ভ ভাষণ। দেশের মানুষের মুক্তির প্রেরণায় সহজ সাবলীল উচ্চারণ। বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে দেয়া ভাষণে ফুটে উঠে বাঙালি জাতির স্বাধিকারের প্রতিধ্বনি। ‘…আর যদি একটা গুলি চলে, আর যদি আমার লোককে হত্যা করা হয়, তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল : প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো।

তোমাদের যা কিছু আছে, তা-ই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে এবং জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে সব কিছু আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি তোমরা বন্ধ করে দেবে। আমরা ভাতে মারবো। আমরা পানিতে মারবো। তোমরা আমার ভাই, তোমরা ব্যারাকে থাকো, কেউ তোমাদের কিছু বলবে না। কিন্তু আর আমার বুকের ওপর গুলি চালাবার চেষ্টা করো না। সাত কোটি মানুষকে দাবায় রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি তখন কেউ আমাদের দমাতে পারবা না।’ ‘… মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেবো এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো, ইনশাআল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।’

বাঙালি জাতির সারা জীবনের পাথেয় বজ্রকণ্ঠের এই ভাষণের প্রতিটি লাইন। এর প্রতিটি লাইনেই রয়েছে জাতীয় জীবনের জন্য নির্দেশনা। শেখ মুজিবুর রহমান অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে এ ভাষণ দিয়েছিলেন। সমাবেশে লাঠি, ফেস্টুন হাতে লাখ লাখ মানুষ উত্তপ্ত স্লোগানে মুখরিত থাকলেও শেখ মুজিবের ভাষণের সময় সেখানে ছিল পিনপতন নীরবতা।

ভাষণ শেষে স্বাধীনতা মুক্তিকামী বিক্ষুব্ধ মানুষের মুখে ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো’, ‘আমার দেশ, তোমার দেশ, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছিল ঢাকার রাস্তাগুলো। এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু একদিকে স্বাধীনতার ঘোষণা যেমন দেন, অন্যদিকে তাকে যেন বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে অভিহিত করা না যায়, সেদিকেও তাঁর সতর্ক দৃষ্টি ছিল। তিনি পাকিস্তান ভাঙার দায়িত্ব নেননি। তার এই সতর্ক কৌশলের কারণেই ইয়াহিয়া খানের নির্দেশে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এই জনসভার ওপর হামলা করার প্রস্তুতি নিলেও তা করতে পারেনি।

বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ একটি নিরস্ত্র জাতিকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছিল। বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বলেছিলেন, ‘তোমার এত চিন্তার কারণ কী? সারা জীবন তুমি একটা লক্ষ্য নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছো, তোমার জীবনের যৌবন তুমি কারাগারে কাটিয়েছো, ফাঁসির মঞ্চে গিয়েছো, তুমি যা বিশ্বাস করো, এই বিশ্বাস থেকে বক্তৃতা করবে।’

তিনি সারাজীবন যা বিশ্বাস করতেন, সেই বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করেই চমৎকার শব্দশৈলী, বাক্যবিন্যাস ও বাচনভঙ্গির ওই ভাষণ দিয়েছিলেন। ভাষণ নিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে শেখ মুজিবকে ‘চতুর’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, ‘শেখ মুজিব কৌশলে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে গেল, কিন্তু আমরা কিছুই করতে পারলাম না।’

বিশ্বখ্যাত কয়েকটি ভাষণ ইতিহাসের পাতায় দেদীপ্যমান। ১৮৬৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪০ সালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের ভাষণ বেশ স্মরণীয়। ইতিহাসের এই তালিকায় যুক্ত হয় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি। বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি ছিল অলিখিত, স্বতঃস্ফ‚র্ত ও পূর্বপরিকল্পনাহীন। তিনি তাঁর রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, সমসাময়িক পরিস্থিতির আলোকে উপস্থিত বুদ্ধিমত্তায় একান্তই আপন ও নিজস্ব বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই ভাষণ দেন।

জাতির জনক, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির এই ভাষণটি সারা বিশ্বে অতীব তাৎপর্যপূর্ণ একটি ঐতিহাসিক প্রামাণিক দলিল হিসেবে পরিচিত। গত ৩০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো এই ভাষণকে ‘বিশ্ব ঐতিহ্য দলিল’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সংস্থাটির ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্ট্রার’- এ অন্তর্ভুক্ত করে।

এ ভাষণ ছিল একটি পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা। যাতে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতার বিষয়গুলো উঠে আসে। যা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের সংবিধানের চারটি মূলনীতি হিসেবে অভিহিত হয়। ভাষণে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বলেছেন। তিনি বাংলার মানুষের অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক মুক্তির কথা বলেছেন। তাঁর বক্তৃতায় বাঙালি জাতির ওপর তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের নির্যাতনের করুণ বর্ণনা দিয়েছেন। এই ভাষণে বাঙালি জাতির গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবি উঠে এসেছে। তিনি তাঁর বক্তব্যে একদিকে যেমন বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক মুক্তির দাবি জানিয়েছেন, অন্যদিকে অসহযোগ আন্দোলনে শ্রমজীবী গরিব মানুষের কথা উল্লেখ করেছেন। পরিষ্কারভাবে এই ভাষণে ধর্মনিরপেক্ষতার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। বাঙালি জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠায় হিন্দু, মুসলমান, বাঙালি, অবাঙালি সবার ভূমিকার বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণে।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, এ ভাষণ শুধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ক্ষেত্রে নয়, পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে মুক্তিকামী জনগণের জন্য একটি অগ্নিগর্ভ প্রেরণা। এ বিশ্বসম্পদ যে কোনো মানুষের হৃদয়কে উদ্বেলিত করে, উচ্ছ্বাসিত করে, সংগ্রামী চেতনায় উজ্জীবিত করে। বিশ্বের ইতিহাসে অধিকবার উচ্চারিত এ ভাষণ সন্দেহাতীতভাবে কালজয়ী। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অপবাদকে পাশ কাটিয়ে বাংলার প্রান্তিক জনগণকে আগ্নেয়গিরির গলিত লাভার মতো বিস্ফোরিত করার এমন নিখুঁত শব্দচয়ন পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। যা বাঙালি জাতিকে উৎসাহিত করছে, প্রেরণা দিচ্ছে অবিরত।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2021 satkhiratimes24.com
Theme Customized By BreakingNews